তবে দণ্ড স্থগিত বা জামিন হলে নির্বাচন করা যাবে। মঙ্গলবার দুপুরে হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন। দুর্নীতির দায়ে বিচারকি আদালতের দেয়া দণ্ড ও সাজা (কনভিকশন অ্যান্ড সেন্টেন্স) স্থগিত চেয়ে আমান উল্লাহ আমানসহ বিএনপির পাঁচ নেতার করা আবেদন খারিজের রায়ে এ আদেশ দেয়া হয়।
আদালত পর্যবেক্ষণে বলেছে, সংবিধানের ৬৬ (২) (ঘ) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কারও দুই বছরের বেশি সাজা বা দণ্ড হলে সেই দণ্ড বা সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, যতক্ষণ না আপিল বিভাগ ওই রায় বাতিল বা স্থগিত করে তাকে জামিন দেয়।
বিএনপি নেতা আমান উলাহ আমান, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, ওয়াদুদ ভূঁইয়া, মো. মশিউর রহমান ও মো. আব্দুল ওহাবের পক্ষে দণ্ড ও সাজা বাতিলের ওই আবেদন করা হয়েছিল।