আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি মনোনীত প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়েছে আওয়ামী লীগ। গতকাল রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে দলীয় প্রার্থীদের আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত চিঠি দেওয়া শুরু হয়। দলের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এই চিঠি বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। গোপালগঞ্জ-৩ এবং রংপুর-৬ আসনে এবার লড়বেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই দুটি চিঠিসহ স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর রংপুরের একটি আসনের চিঠি নিয়ে যান ওবায়দুল কাদের। প্রার্থী তালিকায় এবার বড় ধরনের চমক নেই। পুরনোদের প্রতি আস্থা স্থাপন করা হয়েছে। জানা গেছে, এবার আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী মনোনয়নে ২৬টি নতুন মুখ এসেছে। ১০টি আসনে দুই জন করে মনোনিত। বাদ পড়েছেন ৪ হেভিওয়েট। বাদ পড়াদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তবে মুহিতের ছোট ভাইকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমানের পরিবর্তে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে সাবেক সচিব মঞ্জুর হোসেন বুলবুলকে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। ঢাকা-১৩ আসনে নানকের স্থলে মহানগর উত্তর অওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান এবং মাদারীপুর-৩ আসনে বাহাউদ্দিন নাছিমের বদলে দলের কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে।
নৌকার নতুন মাঝিরা
নতুন মুখের মধ্যে রয়েছেন- ঢাকা-১ আসনে সালমান এফ রহমান, নেত্রকোনা-৩ আসনে অসীম কুমার উকিল, মাদারীপুর-৩ আবদুস সোবহান গোলাপ, কিশোরগঞ্জ-২ আসনে নূর মোহাম্মদ, নড়াইল-২ মাশরাফি বিন মর্তুজা, চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, সিলেট-১ আসনে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পরিবর্তে তার ছোট ভাই এ কে এম আবুল মোমেন, শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম, মাগুরা-১ সাইফুজ্জামান শিখর, বাগেরহাট-২ আসনে শেখ সারহান নাসের তন্ময়, ইকবাল হোসেন অপু, আবুল হাসানাত, সাদেক খান। এছাড়া নতুন মুখের তালিকায় আছেন পঞ্চগড়-১ আসনে মজহারুল হক খান, নাটোর- আসনে শহীদুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে ডা. আব্দুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আব্দুল মমিন মন্ডল, যশোর-২ আসনে মেজর জেনারেল নাসিম উদ্দিন, খুলনা-২ আসনে শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, পিরোজপুর-১ আসনে শ ম রেজাউল করিম, পটুয়াখালী-৩ আসনে এস এম শাহজাদা সাজু, টাঙ্গাইল-২ আসনে তানভীর হাসান ছোটমনি, টাঙ্গাইল-৩ আসনে আতাউর রহমান খান, শাহীন আক্তার চৌধুরী (কক্সবাজার-৪), কক্সবাজার-৪ আসনে আতাউর রহমান খান, নওগাঁ-৫ আসনে আব্দুল মালেকের পরিবর্তে মনোনয়ন পেয়েছেন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত আব্দুল জলিলের ছেলে নিজামুদ্দিন জলিল।
নেত্রকোনা-২ আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন আসরাফ আলী খান খসরু। খুলনা-৬ থেকে বাদ পড়েছেন শেখ মোহাম্মদ নুরুল হক, মনোনয়ন পেয়েছেন আক্তারুজ্জামান বাবু। পাবনা-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি খন্দকার আজিজুল হক আরজু। মনোনয়ন পেয়েছেন আহমেদ ফিরোজ কবীর। কিশোরগঞ্জ-২ সোহরাব উদ্দিনের পরিবর্তে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে পুলিশের সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদকে। টাঙ্গাইল-৬ আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন আহসানুল ইসলাম টিটু। কুষ্টিয়া-৪ আব্দুর রউফের পরিবর্তে মনোনয়ন পেয়েছেন সেলিম আলতাফ জর্জ। সিরাজগঞ্জ-৩ আসনে অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আজিজ। এই আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আছেন গাজী আমজাদ হোসেন মিলন। পটুয়াখালী-৪ মাহবুবুর রহমানের পরিবর্তে মনোনয়ন পেয়েছেন মহিবুর রহমান মুহিব। নেত্রকোণা-৩ আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসিম কুমার উকিল। আগে সংসদ সদস্য ছিলেন ইফতেখার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু। নেত্রকোণা-১ আসনে ছবি বিশ্বাসের জায়গায় মনোনয়ন পেয়েছেন মানু মজুমদার। ঢাকা-২০ আসনে এম কে মালেকের স্থানে এবার মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক এমপি বেনজির আহমেদ। গাজীপুর-৩ আসনে বর্তমান রহমত আলীর জায়গায় মনোনয়ন পেয়েছেন ইকবাল হোসেন সবুজ। কুমিল্লা-৫ আসনে পেয়েছেন আবদুল মতিন খসরু। ব্রাক্ষণবাড়িয়া-৫ আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ছিলেন ফয়জুর রহমান, তার জায়গায় এবার মনোনয়ন পেয়েছেন এবাদুল করীম বুলবুল। কক্সবাজার-১ আসন থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন জাফর আলম। আর আগে জাতীয় পার্টির (জাপা) মোহাম্মদ ইলিয়াস এ আসনটির সংসদ সদস্য ছিলেন। এছাড়া অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম (টাঙ্গাইল-৮), মনোয়ার হোসেন মনু (ঢাকা-৫), শ ম রেজাউল করিম (পিরোজপুর-১) এবার নতুন মুখ। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক)। ঢাকা-১৭ আসন থেকে তাকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।
শেখ পরিবারের তৃতীয় প্রজন্ম
সংসদীয় রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের পরিবারের তৃতীয় প্রজন্মের সূচনা হচ্ছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ছোট ভাই শেখ আবু নাসেরের ছেলে শেখ হেলাল উদ্দীন এমপির একমাত্র ছেলে তন্ময়। সম্প্রতি কয়েকটি রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে তার সরব উপস্থিতি ও অত্যন্ত আকর্ষণীয় বাচনভঙ্গিতে দেওয়া বক্তৃতা সবার নজর কেড়েছে। রাজনীতিতে আসা এ তরুণ বাগেরহাট-২ আসন থেকে আসন্ন নির্বাচনে নৌকার মাঝি হিসেবে দল মনোনীত চিঠি সংগ্রহ করেছেন।
যেসব আসনে দুই জন প্রার্থী
টেকনিক্যাল কারণে এবার প্রায় ১০টি আসনে দুই জন করে প্রার্থীর মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। পটুয়াখালী-২ আসনে আ স ম ফিরোজ এবং শাসমুল হক রেজা, কিশোরগঞ্জ-১ আসনে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও মশীউর রহমান হুমায়ুন, ঢাকা-৫ আসনে হাবিবুর রহমান মোল্লা ও মনোনয়ন হোসেন মনু, চাঁদপুর-১ আসনে মহিউদ্দিন খান আলমগীর ও এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান, বরগুনা-১ আসনে জাহাঙ্গীর কবির ও ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুসহ ২০টি আসনে দুই জন করে মনোনয়ন চিঠি পেয়েছেন। জামালপুর-৫ আসনে রেজাউল করিম হিরার পাশাপাশি নাম আছে ইঞ্জিনিয়ার মোজাফফর আহমেদের। বরিশাল-৫ আসনে জেবুন্নেসা আফরোজের পাশাপাশি নাম আছে কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুকের। লক্ষীপুর-৩ আসনে বেসামরিক বিমান পর্যটন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামালের পাশাপাশি নাম আছে গোলাম ফারুকের।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গোপালগঞ্জ-৩ ও রংপুর-৬ আসনে মনোনীত করে চিঠি দেওয়া হয়েছে। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে মনোনীত করা হয়েছে নোয়াখালী-৫ আসনে। মনোনীতরা হলেন সালমান এফ রহমান (ঢাকা-১), কামরুল ইসলাম (ঢাকা-২), নসরুল হামিদ বিপু (ঢাকা-৩), হাবিবুর রহমান মোল্লা/ মনোয়ার হোসেন মনু (ঢাকা-৫), হাজী মোহাম্মদ সেলিম (ঢাকা-৭), সাবের হোসেন চৌধুরী (ঢাকা-৯), শেখ ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), এ কে এম রহমতুল্লাহ (ঢাকা-১১), আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (ঢাকা-১২), সাদেক খান (ঢাকা-১৩), আসলামুল হক আসলাম (ঢাকা-১৪), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (ঢাকা-১৬), অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন (ঢাকা-১৮), ডা. এনামুর রহমান (ঢাকা-১৯), নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন (মাদারীপুর-১), শাজাহান খান (মাদারীপুর-২), ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ (মাদারীপুর-৩), গোলাম দস্তগীর গাজী (নারায়ণগঞ্জ-১), নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২), এ কে এম শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪), কাজী কেরামত আলী (রাজবাড়ী-১), জিল্লুর হাকিম (রাজবাড়ী-২), ড. আবদুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১), আতাউর রহমান খান (টাঙ্গাইল-৩), হাসান ইমাম খান (টাঙ্গাইল-৪), ছানোয়ার হোসেন (টাঙ্গাইল-৫), আহসানুল ইসলাম (টাঙ্গাইল-৬), একাব্বর হোসেন (টাঙ্গাইল-৭), অ্যাডভোকেট জোয়াহেরুল ইসলাম (টাঙ্গাইল-৮), ইকবাল হোসেন অপু (শরীয়তপুর-১), এ কে এম এনামুল হক শামীম (শরীয়তপুর-২) ও নাহিম রাজ্জাক (শরীয়তপুর-৩)।
এছাড়া সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও মশিউর রহমান হুমায়ুন (কিশোরগঞ্জ-১), নূর মোহাম্মদ (কিশোরগঞ্জ-২), রেজওয়ান আহম্মেদ তৌফিক (কিশোরগঞ্জ-৪), আফজাল হোসেন (কিশোরগঞ্জ-৫), নাজমুল হাসান পাপন (কিশোরগঞ্জ-৬), আ ক ম মোজাম্মেল হক (গাজীপুর-১), জাহিদ আহসান রাসেল (গাজীপুর-২), সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর-৪), মেহের আফরোজ চুমকি (গাজীপুর-৫), লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম হিরু (নরসিংদী-১), জহিরুল হক ভূঁইয়া (নরসিংদী-৩), অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (নরসিংদী-৪), সাবেক সচিব মঞ্জুরুল ইসলাম (ফরিদপুর-১), ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ফরিদপুর-৩), কাজী জাফরউল্লাহ (ফরিদপুর-৪), নাঈমুর রহমান দুর্জয় (মানিকগঞ্জ-১), মমতাজ বেগম (মানিকগঞ্জ-২), কাজী সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (মুন্সীগঞ্জ-২), মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সিগঞ্জ-৩) দলের চিঠি পেয়েছেন। মামুনুর রশীদ কিরণ (নোয়াখালী-৩), একরামুল করিম চৌধুরী (নোয়াখালী-৪), মোহাম্মদ সুবেদ আলী ভূঁইয়া (কুমিল্লা-১), সেলিমা আহমেদ (কুমিল্লা-২), রাজী মো. ফখরুল (কুমিল্লা-৪), অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু (কুমিল্লা-৫), আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), আ হ ম মুস্তফা কামাল (কুমিল্লা-১০), মুজিবুল হক (কুমিল্লা-১১), মাহফুজুর রহমান মিতা (চট্টগ্রাম-৩), এবিএম ফজলে করিম (চট্টগ্রাম-৬), ড. হাছান মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৭), মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (চট্টগ্রাম-৯), আফসারুল আমীন (চট্টগ্রাম-১০), আবু রেজা মোহাম্মদ নদভী (চট্টগ্রাম-১৫), বীর বাহাদুর (বান্দরবান), কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (খাগড়াছড়ি) মনোনয়ন পেয়েছেন।
ওমর ফারুক চৌধুরী (রাজশাহী-১), আয়েন উদ্দিন (রাজশাহী-৩), প্রকৌশলী এনামুল হক (রাজশাহী-৪), শাহরিয়ার আলম (রাজশাহী-৬), শহিদুল ইসলাম বকুল (নাটোর-১), শফিকুল ইসলাম শিমুল (নাটোর-২), জুনাইদ আহমেদ পলক (নাটোর-৩), মো. আব্দুল কুদ্দুস (নাটোর-৪), আবদুল মান্নান (বগুড়া-১), হাবিবুর রহমান (বগুড়া-৫), মোহাম্মদ নাসিম (সিরাজগঞ্জ-১), ডা. হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), ড. আব্দুল আজিজ (সিরাজগঞ্জ-৩), তানভীর ইমাম (সিরাজগঞ্জ-৪), আবদুল মজিদ মন্ডল (সিরাজগঞ্জ-৫), হাসিবুর রহমান স্বপন (সিরাজগঞ্জ-৬), শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), আহমেদ ফিরোজ কবির (পাবনা-২), মকবুল হোসেন (পাবনা-৩), শামসুর রহমান শরীফ ডিলু (পাবনা-৪), গোলাম ফারুক প্রিন্স (পাবনা-৫), ফরহাদ হোসেন দোদুল (মেহেরপুর-১), শহীদুজ্জামান খোকন (মেহেরপুর-২), সাধনচন্দ্র মজুমদার (নওগাঁ-১), শহীদুজ্জামান সরকার (নওগাঁ-২), মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক (নওগাঁ-৪), আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলের ভাই ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন (নওগাঁ-৫), ইসরাফিল আলম (নওগাঁ-৬), শামসুল আলম দুদু (জয়পুরহাট-১), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২) মনোনয়ন পেয়েছেন। ইকবাল হোসেন অপু (শরীয়তপুর-১), একেএম এনামুল হক শামীম (শরীয়তপুর-২), নাহিম রাজ্জাক (শরীয়তপুর-৩) অওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।
সাইফুজ্জামান শিখর (মাগুরা-১), বীরেন শিকদার (মাগুরা-২), পঞ্চানন বিশ্বাস (খুলনা-১), শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল (খুলনা-২), মন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), আবদুস সালাম মুর্শেদী (খুলনা-৪), নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), আকতারুজ্জামান বাবু (খুলনা-৬), শেখ আফিল উদ্দিন (যশোর-১), মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন (যশোর-২), কাজী নাবিল আহমেদ (যশোর-৩), রণজিত্ কুমার রায় (যশোর-৪), স্বপন ভট্টাচার্য (যশোর-৫), ইসমাত আরা সাদেক (যশোর-৬), মাশরাফি বিন মর্তুজা (নড়াইল-২), আ ফ ম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), এসএম জগলুল হায়দার (সাতক্ষীরা-৪), সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (চুয়াডাঙ্গা-১), আলী আজগর টগর (চুয়াডাঙ্গা-২), শেখ হেলাল উদ্দিন (বাগেরহাট-১), শেখ সারহান নাসের তন্ময় (বাগেরহাট-২), হাবিবুন্নাহার (বাগেরহাট-৩), মো. মোজাম্মেল হোসেন (বাগেরহাট-৪), মাহবুব-উল আলম হানিফ (কুষ্টিয়া-৩), আবদুর রউফ (কুষ্টিয়া-৪)।
আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (বরিশাল-১), তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস (বরিশাল-২), পঙ্কজ দেবনাথ (বরিশাল-৪), জেবুন্নেসা আফরোজ ও লে. কর্নেল (অব.) জাহিদ ফারুক (বরিশাল-৫), আমির হোসেন আমু (ঝালকাঠি-২), ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (বরগুনা-১), শওকত হাচানুর রহমান রিমন (বরগুনা-২), খন্দকার শামসুল হক (পটুয়াখালী-২), শাহজাদা সাজু (পটুয়াখালী-৩), তোফায়েল আহমেদ (ভোলা-১), আলী আজম (ভোলা-২), নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (ভোলা-৩), আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (ভোলা-৪), শ ম রেজাউল করিম (পিরোজপুর-১)। ড. এ কে আবদুল মোমেন (সিলেট-১), মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েস (সিলেট-৩), ইমরান আহমদ (সিলেট-৪), নূরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬), ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), জয়া সেনগুপ্তা (সুনামগঞ্জ-২), এমএ মান্নান (সুনামগঞ্জ-৩), মুহিবুর রহমান মানিক (সুনামগঞ্জ-৫), মো. মাহবুব আলী (হবিগঞ্জ-৪), শাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), উপাধ্যক্ষ মো. আব্দুস শহীদ (মৌলভীবাজার-৪) মনোনয়ন পেয়েছেন।
আবুল কালাম আহসানুল হক ডিউক চৌধুরী (রংপুর-২), টিপু মুনশি (রংপুর-৪), এইচএন আশিকুর রহমান (রংপুর-৫), মনোরঞ্জন শীল গোপাল (দিনাজপুর-১), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (দিনাজপুর-২), ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (দিনাজপুর-৪), অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (দিনাজপুর-৫), মাহবুব আরা গিনি (গাইবান্ধা-২), ডা. ইউনুস আলী সরকার (গাইবান্ধা-৩), মো. ফজলে রাব্বী মিয়া (গাইবান্ধা-৫), মজহারুল হক প্রধান (পঞ্চগড়-১), নূরুল ইসলাম সুজন (পঞ্চগড়-২), রমেশচন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও-১), দবিরুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), মোতাহার হোসেন (লালমনিরহাট-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), জাকির হোসেন (কুড়িগ্রাম-৪), আবুল কালাম আজাদ (জামালপুর-১), মির্জা আজম (জামালপুর-৩), ডা. মুরাদ হাসান (জামালপুর-৪), রেজাউল করিম হিরা ও ইঞ্জিনিয়ার মোজাফফর (জামালপুর-৫), আতিউর রহমান আতিক (শেরপুর-১), মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২), এ কে এম ফজলুল হক (শেরপুর-৩), জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ-১), মোসলেম উদ্দীন (ময়মনসিংহ -৬), ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল (ময়মনসিংহ-১০), মানু মজুমদার (নেত্রকোনা-১), আশরাফ আলী খান খসরু (নেত্রকোনা-২), অসীম কুমার উকিল (নেত্রকোনা-৩), রেবেকা মমিন (নেত্রকোনা-৪), ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (নেত্রকোনা-৫) আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: বদরুদ্দোজা মো: ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, বাহ্মণবাড়িয়া-৩: র আ ম উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: এবি তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১: মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া, কুমিল্লা-৫: আব্দুল মতিন খসরু, কুমিল্লা-৬: আকম বাহাউদ্দিন বাহার, কুমিল্লা-৭: আলী আশরাফ, কুমিল্লা-১০: আহম মোস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১১: মুজিবুল হক, চাঁদপুর-৩: দীপু মনি, চাঁদপুর-৪: মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়া, ফেনী-২: নিজামউদ্দিন হাজারী আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন।