শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন

মওদুদ আহমদ এ এলাকাকে অন্ধকারে রেখেছে

একুশে নিউজ
  • প্রকাশিত সময় : ১১ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৪:০৪
  • ১৭৮ এই সময়
  • শেয়ার করুন

ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘বিএনপির ক্ষমতার আমলে নেতাকর্মীরা মা-বাবার জানাজায় পর্যন্ত অংশগ্রহণ করতে পারেনি। ২২ বছর মওদুদ আহমদ এ এলাকাকে অন্ধকারে রেখেছে। আমার এলাকায় ৯২ ভাগ বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। রাস্তাঘাট ছিল না, স্কুল কলেজ ছিল না, দাগনভূঞা থেকে বসুরহাট, বসুরহাট থেকে কবিরহাট, বসুরহাট থেকে বাংলাবাজার, সোনাপুর থেকে জোরালগঞ্জ সড়ক, প্রতিটি এলাকার আনাচে-কানাচে মাকড়শা জালের মত কাঁচা রাস্তা পাঁকা করে দিয়েছি। আবার ক্ষমতায় এলে দাগনভূঞা থেকে বসুরহাটের ফোরলেনে পরিণত করবো। এ সরকারী মুজিব কলেজে অনার্স কোর্স আমি চালু করেছি। এ এলাকার দুঃখ মুছাপুরের ক্লোজার মওদুদ আহমদ ২২ বছরে যা করতে পারেনি আমি ১২ বছরের মধ্যে তা সম্পন্ন করেছি। নোয়াখালী খাল নোয়াখালীবাসীর দুঃখ এ খাল পুনঃখননের জন্য নোয়াখালীবাসী ৫০ বছর ধরে দাবি করে আসছে। এ খাল শেখ হাসিনা সরকার সেনাবাহিনী দিয়ে সংস্কার করেছে। শেখ হাসিনা ছেলে মেয়েদের পিতার নামের সঙ্গে মায়ের নাম ও সংযুক্ত করেছে।

তিনি গতকাল সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় তাঁর নির্বাচনী এলাকা নোয়াখালী-৫ আসনের কোম্পানীগঞ্জের সরকারি মুজিব কলেজ মাঠে নির্বাচনী জনসভায় এসব কথা বলেন।

এ সময় তিনি বলেন, ‘আমার নেত্রী শেখ হাছিনা বলেছেন, মা সন্তানকে ১০মাস ১০দিন গর্ভধারণ করে কত কষ্ট করে ভূমিষ্ঠ করে। পিতার নামে সাথে মায়ের নাম অবশ্যই থাকতে হবে। তিনি সেটা করে মায়েদেরকে সম্মানিত করেছেন। আপনারা চেহারা দেখে ভোট দিবেন না, উন্নয়ন দেখে ভোট দিবেন। তিনি মওদুদ আহমদের উদ্দেশ্যে বলেন, মওদুদ মিথ্যা কথা বলছেন তারা নিজেরা বোমা ফাটিয়ে এর দায় আওয়ামী লীগের ওপর চাপিয়ে দিচ্ছে। বিএনপি একটি ভূয়া দল। ধানের শীষ মানুষের পেটের বিষ। ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতা আসার পর আমাদের হাজার হাজার নেতাকর্মীদের নামে মামলা হামলা করেছে। বাড়ি ঘরে থাকতে দেয়নি। দোকানপাড় বাড়িঘর, পুকুরের মাছ লুট করেছে। ঈদের দিন ঈদের নামাজ পর্যন্ত পড়তে দেয়নি গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে।’

কাদের বলেন, ‘আমি ২০০৮ সালে এমপি নির্বাচিত হয়ে প্রথমে মওদুদ আহমদের বাড়ি গিয়ে ওনার সাথে দেখা করি। এর কারণ হলো আমার দলের নেতাকর্মীরা যাতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হামলা না করে। আমি প্রতিশোধ পরায়ন হয়নি।

এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা খিজির হায়াত খানের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, এলিন গ্রুপের চেয়ারম্যান হাজী ওমর ফারুক, বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান বাদল, সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শাহাব উদ্দিন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেল, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক ইস্কান্দার মির্জা শামীম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি নুরুল করিম জুয়েল, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের সদস্য ফখরুল ইসলাম রাহাত প্রমুখ।

এই বিভাগের আরো খবর

ব্রেকিং:

আফগানিস্তানে হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা পাকিস্তানের

১৭ জেলায় হতে পারে ৬০ কিমি বেগে ঝড়, সতর্ক সংকেত

সরকারি হাসপাতালগুলোতে আছে রাসেল’স ভাইপারের এন্টিভেনম

বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে, কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

শিক্ষকদের কর্মবিরতিতে অচল ৫৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়

স্ত্রীকে ফেসবুক থেকে দূরে রাখা নিষ্ঠুরতার শামিল

রূপগঞ্জে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘিরে রেখেছে এটিইউ

ধনী কর্মকর্তাদের সম্পদের উৎসের খোঁজ শুরু করছে দুদক

টি-২০ বিশ্বকাপে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সেরার পুরস্কার পেলেন যারা

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যেসব বিশেষ নির্দেশনা