ঢাকার মহানগর হাকিম আবু সাঈদ বুধবার এই শিক্ষকের জামিন আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে নেওয়ার আদেশ দেন।
হাসনা হেনা ছিলেন অরিত্রীর ক্লাস টিচার। অরিত্রীর আত্মহত্যার ঘটনার তার বাবা যে মামলা করেছিলেন সেখানে ভিকারুননিসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নাজীন ফেরদৌস ও প্রভাতী শাখার প্রধান জিনাত আখতারের সঙ্গে তাকে আসামি করা হয়।
ক্ষমা চাইলেন ভিকারুননিসার পর্ষদপ্রধান, পদত্যাগেও ‘রাজি’
এ ঘটনায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তদন্তে অরিত্রীর আত্মহত্যায় প্ররোচনার জন্য তাদের চিহ্নিত করার পর বুধবার তিন শিক্ষককে বরখাস্ত, তাদের এমপিও বাতিল করা হয়। পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পুলিশ ও র্যাবকে চিঠি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। রাতেই হাসনা হেনাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পরীক্ষায় ফিরতে ২ দাবি মানার শর্ত ভিকারুননিসার শিক্ষার্থীদের
বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে হাজির করে এই শিক্ষককে কারাগারে পাঠানো আবেদন করেন গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। অপরদিকে তার জামিন চেয়ে আবেদন করেন আসামিপক্ষের আইনজীবী।
জামিনের বিরোধিতা করে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, জামিন পেলে পলাতক হয়ে মামলার তদন্তে তিনি বিঘ্ন সৃষ্টি করবেন।
অন্যদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী জাহাঙ্গীর আলম জামিন আবেদন করে বলেন, তিনি এ ঘটনায় জড়িত নন। তার সম্পর্কে বাদী কোনো অভিযোগও করেন নাই।