এটি ব্যাকটেরিয়া ঘটিত রোগ। লার্ভাল মাইটস (Larval Mites) নামে এক ধরনের পোকা কামড়ালে এই ব্যাকটেরিয়া মানুষের শরীরে ঢোকে। বেশি গাছপালা রয়েছে এমন অঞ্চলে এই পোকা বেশি।
যে ব্যাকটেরিয়ার কারণে স্ক্রাব টাইফাস হয় তার নাম ওরিয়েনসিয়া শুশুগামুসি (Orientia Tsutsugamushi)। ১৯৩০ সালে জাপানে এই ব্যাকটেরিয়ার প্রথম অস্তিত্ব মেলে।
কীভাবে ছড়ায়?
লার্ভাল মাইটসের কামড়ে ৪-৫ মিলিমিটার মতো আকারে পুড়ে যাওয়ার মতো কালো দাগ হয়। ক্ষতস্থানে জ্বালা করে। ফুসকুড়ি হয়। সঙ্গে জ্বর, সর্দি-কাশি, মাথাব্যথা। কামড়ের ১৪-১৫ দিন পরেও এই সব উপসর্গ দেখা দিতে পারে। শিশুদের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাই তাদের ওপর বেশি প্রভাব ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া।
স্ক্রাব টাইফাসের চিকিৎসা:
চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল কিছু ওষুধের সাহায্যে নিরাময় সম্ভব। যদিও এই রোগের এখনও কোনও প্রতিষেধক তৈরি হয়নি।
রোগ প্রতিরোধের উপায়: বাড়ি এবং আশপাশের এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখা।