সংশ্লিস্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী আজিবর রহমান জানান, ইউসুফ দীর্ঘদিন কুয়েতে প্রবাস জীবন কাটান। ২০০৭ সালের পহেলা নভেম্বর আসামি ইউসুফ একই এলাকার বাদীসহ ৪ জনকে কুয়েতে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ৩ লাখ টাকা নেন। ওই দিন কেউ ঘরে না থাকার সুযোগে বাদীকে ধর্ষণ করে সে। পরে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার ধর্ষণের ফলে বাদী অন্তঃস্বত্ত্বা হয়ে পড়ে। বাদী বিয়ের জন্য ইউসুফের কাছে তাগাদা দিলে ইউসুফ পুরো বিষয়টি অস্বীকার করে।
এ ঘটনায় ২০০৮ সালের ২৪ এপ্রিল বাদী বরিশালের নারী ও শিশু নির্যাতন অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালে একটি মামলা দায়ের করেন। একই বছরের ১৫ জুলাই সংশ্লিস্ট ট্রাইব্যুনালে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উজিরপুর থানার এসআই কাশেম হাওলাদার। পরে ট্রাইব্যুনালে ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বিচারক ওই দন্ডাদেশ দেন।