রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১১ অপরাহ্ন

সেনাবাহিনী মাঠে থাকবে ২৩ ডিসেম্বর থেকে

একুশে নিউজ
  • প্রকাশিত সময় : ২৮ নভেম্বর, ২০১৮, ১১:৪২
  • ১৯৩ এই সময়
  • শেয়ার করুন

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের আগে ও পরে মোট ১০ দিন মাঠে থাকবেন সশস্ত্র (সেনা, নৌ ও বিমান) বাহিনীর সদস্যরা। ভোট গ্রহণের সাত দিন আগে ২৩ ডিসেম্বর থেকে তাদের মাঠে নামার কথা রয়েছে। থাকবেন ভোটের পরের দুই দিন। বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা দিতে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তারা কাজ করবেন।

মঙ্গলবার (২৭ নভেম্বর) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য অর্থ বরাদ্দ সংক্রান্ত এক সভায় এই তথ্য উঠে এসেছে। ইসির একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এ ব্যাপারে ইসির অতিরিক্ত সচিব মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ভোটের আগে ও পরে ১০ দিনের জন্য সশস্ত্র বাহিনীকে মাঠে নামানোর বিষয়ে ইসির পরিকল্পনা রয়েছে। তবে তা চূড়ান্ত করা সামনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকের পর। সেই বৈঠকেই নির্বাচনে কত সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের প্রয়োজন হবে, এবং কতদিনের জন্য মোতায়েন করা হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

এর আগে গত ২২ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা জানিয়েছিলেন, ১৫ ডিসেম্বরের পর থেকে সশস্ত্র বাহিনীর ছোট ছোট টিম মাঠে থাকবে। তিনি বলেন, ১৫ ডিসেম্বরের পর সশস্ত্র বাহিনীর ছোট টিম পুলিশের সঙ্গে দেখা করবে। প্রতিটি জেলায় থাকবে সশস্ত্র বাহিনীর এসব ছোট ছোট টিম। এসব টিমকে নিয়ে সমন্বয় করে কাজ করতে হবে পুলিশকে। তবে মঙ্গলবারের সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে, ১৫ ডিসেম্বরের পর সেনাবাহিনীর একাধিক টিম মাঠের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে। এরপর ২৩ ডিসেম্বর থেকে তারা দায়িত্ব নিয়ে মাঠে নামবে।

ইসির সূত্রটি জানিয়েছে, ভোটে বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা দিতে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সশস্ত্রবাহিনী কাজ করবেন। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের পর মাঠে নামবে সশস্ত্র বাহিনীর একটি ছোট টিম। এই টিম পুলিশ সদস্যদের নিয়ে নির্বাচনী এলাকার সার্বিক পরিস্থিতি অবলোকন (রেকি) করবেন। তাদের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করেই আনুষ্ঠানিকভাবে কতজন সদস্য নির্বাচনের কাজে মোতায়েন করা হবে তা নির্ধারণ করা হবে। এছাড়া বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ১১ দিন, পুলিশ ও র‌্যাব সাত দিন, কোস্টগার্ড সাত দিন ও আনসার সদস্যরা ছয়দিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন।

নির্বাচনে ভোটের আগে ও পরে ১০ দিনের জন্য সশস্ত্র বাহিনীর নির্দিষ্ট সংখ্যক সদস্যরা মাঠে রাখার বিষয়ে কমিশনের নীতিগত সিদ্ধান্ত রয়েছে বলে জানিয়েছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র। জানা গেছে, এবারও ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার এর আওতায় সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবেন। এর আগে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনেও তাদের একইভাবে মোতায়েন করেছিল ইসি। যদিও ২০০৮ সালে নিয়মিত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হিসেবে সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল।

এই বিভাগের আরো খবর

ব্রেকিং:

কাউন্সিলের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পরিবর্তন হতে পারে

বাজারে বাহারি সবজিতে মিলছে না স্বস্তি

ভবনে থাকেন বিএনপি নেতা, পার্কিংয়ে মিলল এস আলমের গাড়ি

পদত্যাগ করল আউয়াল কমিশন

এক যুগ পর বিসিবি সভাপতির পদ ছাড়লেন পাপন

শিক্ষার্থীরা এ দেশকে পুনর্জন্ম দিয়েছে: ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ আজ

অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র

আন্দোলন শেষ পর্যন্ত সরকার উৎখাতে গড়াবে, সেটি কেউ ভাবেনি: জয়

আলোচনায় বসতে চায় আওয়ামী লীগ: জয়